হবিগঞ্জ ও ঝিনাইদহ প্রতিনিধি : হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলার পুকড়া ইউনিয়নের কাকুড়া গ্রামে শুক্রবার রাতে ১১ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে।
রাতে মুখে গামছা বেঁধে শিশুটিকে বাড়ির পার্শ্ববর্তী নির্জন স্থানে নিয়ে ধর্ষণের পর ফেলে যায় একই গ্রামের মৃত আরজত আলীর ছেলে জাহাঙ্গীর মিয়া (১৭)। পরে ওই শিশু অসুস্থ অবস্থায় ঘরে এসে বসে থাকে। কিছুক্ষণ পর তার মামা বাড়িতে এসে রক্তক্ষরণের বিষয়টি দেখতে পান। একপর্যায়ে রাত ১২টায় তাকে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক মেহেদী হাসান বলেন, শিশুটির রক্তক্ষরণ বন্ধ হচ্ছিলো না। অবস্থা খারাপ হওয়ায় তাকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বানিয়াচং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি ) মো. রাশেদ মোবারক বলেন, ঘটনাটি আমাদের মৌখিকভাবে জানানো হয়েছে। দোষী ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রেখেছে পুলিশ।
ঝিনাইদহ কালীগঞ্জে দশম শ্রেণীর এক ছাত্রী ধর্ষণের শিকার হয়েছে। গতকাল শনিবার সকালে স্থানীয়রা বাড়ির পাশে মাঠে একটি ধানক্ষেতের মধ্যে থেকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় ওই স্কুলছাত্রীকে উদ্ধার করে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত খালকুলা গ্রামের আব্দুর রউফের ছেলে আলামীন পলাতক রয়েছে।
শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাতে উপজেলার কোলা দাসপাড়ায় গ্রামের মাঠে এ ধর্ষণের ঘটনাটি ঘটে। কোলা দাসপাড়া গ্রামের ধর্ষিতা স্কুলছাত্রী মাগুরার শালিখা উপজেলার কোটবাগ দাখিল মাদ্রাসার ১০ম শ্রেণী ছাত্রী। এ ঘটনার পর ও ছাত্রীর বাবা -মা গতকাল শনিবার দুপুরে মেয়েকে নিয়ে কালীগঞ্জ থানায় অভিযোগ করেছেন। সম্পাদনা : মুরাদ হাসান