আসিফুজ্জামান পৃথিল : গত জুনে ভারত ঘোষণা দেয় তারা মিয়ানমারকে একটি ব্যবহৃত কিলো ক্লাস সাবমেরিন উপহার হিসেবে দিতে যাচ্ছে। বর্তমানে সামমেরিনটির রিফিটের কাজ চলছে। পুরোনো রুশ রাডার ও সোনার সিস্টেম বদলে এতে যুক্ত করা হচ্ছে আধুনিক ভারতীয় রাডার ও সোনার। এ বছরের শেষ বা আগামী বছরের শুরুতে এটি মিয়ানমার নৌবাহিনীকে হস্তান্তরের কথা রয়েছে। বছর দুয়েক আগে দুটি রিফিট করা চীনা মিং ক্লাস সাবমেরিন যুক্ত হয় বাংলাদেশের বহরে। এরপর থেকেই একটি সাবমেরিন সংগ্রহে উঠেপড়ে লাগে মিয়ানমার নৌবাহিনী। ভারতীয় সাবটি যুক্ত হলে পরিণত হবে মিয়ানমারের নৌবাহিনী ত্রিমাত্রিক বাহিনীতে পরিণত হবে।
মিয়ানমারের সাবমেরিনটিও মূলত প্রশিক্ষণকাজে ব্যবহৃত হবে। তবে এর আক্রমণ সক্ষমতা থাকবে কিনা বা কতটুকু থাকবে, সে তথ্য ক্লাসিফায়েড। ধারণা করা হচ্ছে নজরদারি সম্ভব হলেও এতে আপাতত আক্রমণ সক্ষমতা থাকছে না। তবে বিশ্লেষকদের মত, মিয়ানমারের হাতে এ ধরণের প্রযুক্তি এলে বঙ্গোপসাগরীয় অঞ্চলে উত্তেজনা বাড়তে পারে। সম্পাদনা : ইকবাল খান